আজকে আমি ফোন দিয়ে সুন্দর ছবি তোলার ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ এপস নিয়ে আলোচনা করব৷তো শুরু করা যাক৷
বর্তমানে সকলেই প্রায় কমবেশি ছবি তোলে৷ এসব ছবি
তোলার সময় যদি কিছু এপস ব্যবহার করা যায় তাহলে
ছবিটি আরো সুন্দর হবে৷ এপসগুলি হল৷
১৷ open camera.
এই এপসটিতে রয়েছে অটো স্ট্যাবিলাইজেশন সুবিধা,যা
আপনাকে ডিসটরশন ছবি তুলতে সাহায্য করবে৷ এটির
ভয়েজ সুবিধা থাকায় দূর হতে শব্দ করে ছবি তোলা যায়৷ এর ফাইল কমপ্রেশন সিস্টেম খুব সুন্দর৷ এছাড়াও এই এপসটিতে রয়েছে ফুল ম্যানুয়াল কন্ট্রোল সিস্টেম৷
২৷ candy camera.
আজকের দিনে প্রায় সকল সেলফি লাভাররা এই এপসটিকে হয়ত চেনে৷ প্রতিদিন প্রায় বহু লোক এই
ক্যামেরা এপসটি দিয়ে ছবি তোলেন এবং সোশ্যাল
মিডিয়ায় শেয়ার করেন৷ এই এপসটি সত্যিই অসাধারন৷
কারন এই এপসটি দিয়ে ছবি তুললে তা অন্যন্য ক্যামেরা
এপসের থেকে অনেক ভালো হবে৷
৩৷Dslr camera pro.
অন্যান্য ক্যামেরা এপসের চেয়ে এই এপসটি অনেক
হালকা৷এই এপসটির সব থেকে বড় সুবিধা হল এর
ফোকাস লক সুবিধা৷ pre af মোড দিয়ে খুব সহজেই
এতে ফোকাস লক করা যায়৷ এছাড়াও সাইলেন্ট ক্লিক,
বার্স্ট ক্যাপচার,মিটারিং মোড ইত্যাদি সহ আরো অনেক
ফিচার রয়েছে৷ এই এপসটিতে কোন ভিডিও রেকর্ডিং
সুবিধা নেই৷
৪৷ A better camera.
যারা শখের বসে ছবি তোলেন তাদের জন্য আরেকটি
ভালো এপস হলো A better camera. এতে রয়েছে
৩৬০॰ এঙ্গেলে ছবি তোলার ব্যাবস্থা৷ এছাড়া আরো
রয়েছে group portet, removing unwanted object, video and photo time lapse,pre shot,
picture ate taken before pressing, brust and
expo bracketing,raw capture,focus and expo metering,manual controls ইত্যাদি সহ আরো অনেক প্রয়োজনীয় ফিচার৷
৫৷ HD camera.
এটি আর একটি ভালো ক্যামেরা এপস৷ এটি দিয়ে ছবিকে করা যাবে এইচডি ছবি৷ এতে ভিডিও এবং ফটো
উভয় ব্যাবস্থাই রয়েছে৷ এছাড়াও এতে আপনার জন্য
দরকারী আরো ফিচার রয়েছে৷
কোন এপসটি আপনাদেরকে ভালো লাগলো কমেন্টে
অবশ্যই জানাবেন৷
Wednesday, 28 November 2018
Tuesday, 27 November 2018
ফটোগ্রাফি কত প্রকার ও কি কি?
ফটোগ্রাফি কত প্রকার ও কি কি আজকে এই বিষয় নিয়ে আমি আলোচনা করব৷ তো শুরু করা যাক৷
ফটোগ্রাফি কথাটি সবাই চিনি৷ সবাই কমবেশি ভালো
ফটোগ্রাফার হওয়ার ইচ্ছা করে থাকি৷ কিন্তু তার আগে
জানতে হবে ফটোগ্রাফি কত প্রকার৷
ফটোগ্রাফি কত প্রকার?
ফটোগ্রাফি হচ্ছে ৬ প্রকার৷
১৷ পোট্রেট ফটোগ্রাফি৷
পোট্রেট হচ্ছে কোন মানুষের ছবি৷ আমাদের আশেপাশে অনেক মানুষ বাস করে৷ আমরা যদি তাদের
ছবি তুলি তাহলে সেটি হবে পোট্রেট৷ নিজের ছবিও
পোট্রেট হতে পারে৷মূলত যেকোন মানুষের ছবিই হল
পোট্রেট৷
২৷ ল্যান্ডস্কেপ ফটোগ্রাফি৷
এটি হল প্রকৃৃৃতির ছবি৷ আমাদের আশে পাশে যে প্রকৃৃতি
আছে যেমন: পাহাড়-পর্বত,নদী-নালা,বন-জঙ্গল,ইত্যাদি
জিনিসের ছবি তুললে সেটি হবে ল্যান্ডস্কেপ ৷মূলত প্রাকৃৃৃৃতিক পরিবেশই ল্যান্ডস্কেপের উদাহরণ৷
৩৷ ওয়াইল্ড ফটোগ্রাফি৷
এটি মূলত বন্য প্রাণীর জীবন-যাবনের ছবি৷ বন্য প্রাণীর
চলা ফেরা খাওয়া দাওয়া এসবের ফটোই ওয়াইল্ড ফটো৷ মূলত আমরা যদি কোন প্রাণীর জীবন যাপনের
ছবি তুলি সেটাই হবে ওয়াইল্ড ফটোগ্রাফি৷
৪৷ স্পোর্টস/ গতিশীল ফটোগ্রাফি৷
এটি মূলত চলমান বস্তুর ছবি৷ কোন চলমান যানবাহন কিংবা গতিশীল কোন বস্তুই হল স্পোর্টস/গতিশীল ফটোগ্রাফি৷ এছাড়াও খেলাধুলার ছবিও স্পোর্টস/গতিশীল ফটোগ্রাফি৷ এককথায় সব গতিশীল বস্তুই স্পোর্টস/গতিশীল ফটোগ্রাফির উদাহরণ৷
৫৷ ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি৷
এটি হচ্ছে ক্ষুদ্রতম বস্তুর ছবি৷ যেকোন ছোট ছবি যেমন
পাতার উপর শিশির,পিপড়া ইত্যাদি হলো ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি৷ মূলত সকল ক্ষুদ্র বস্তুর ছবিই হল ম্যাক্রো
ফটোগ্রাফি৷
৬৷ স্ট্রিট ফটোগ্রাফি৷
এটি হচ্ছে আমাদের আশেপাশের নগর পরিবেশের রুপ৷
অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের আশেপাশে অনেক
রকম ঘটনা ঘটে এসবের ছবিই হচ্ছে স্ট্রিট ফটোগ্রাফি৷
কেমন লাগলো কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন৷
ফটোগ্রাফি কথাটি সবাই চিনি৷ সবাই কমবেশি ভালো
ফটোগ্রাফার হওয়ার ইচ্ছা করে থাকি৷ কিন্তু তার আগে
জানতে হবে ফটোগ্রাফি কত প্রকার৷
ফটোগ্রাফি কত প্রকার?
ফটোগ্রাফি হচ্ছে ৬ প্রকার৷
১৷ পোট্রেট ফটোগ্রাফি৷
পোট্রেট হচ্ছে কোন মানুষের ছবি৷ আমাদের আশেপাশে অনেক মানুষ বাস করে৷ আমরা যদি তাদের
ছবি তুলি তাহলে সেটি হবে পোট্রেট৷ নিজের ছবিও
পোট্রেট হতে পারে৷মূলত যেকোন মানুষের ছবিই হল
পোট্রেট৷
২৷ ল্যান্ডস্কেপ ফটোগ্রাফি৷
এটি হল প্রকৃৃৃতির ছবি৷ আমাদের আশে পাশে যে প্রকৃৃতি
আছে যেমন: পাহাড়-পর্বত,নদী-নালা,বন-জঙ্গল,ইত্যাদি
জিনিসের ছবি তুললে সেটি হবে ল্যান্ডস্কেপ ৷মূলত প্রাকৃৃৃৃতিক পরিবেশই ল্যান্ডস্কেপের উদাহরণ৷
৩৷ ওয়াইল্ড ফটোগ্রাফি৷
এটি মূলত বন্য প্রাণীর জীবন-যাবনের ছবি৷ বন্য প্রাণীর
চলা ফেরা খাওয়া দাওয়া এসবের ফটোই ওয়াইল্ড ফটো৷ মূলত আমরা যদি কোন প্রাণীর জীবন যাপনের
ছবি তুলি সেটাই হবে ওয়াইল্ড ফটোগ্রাফি৷
৪৷ স্পোর্টস/ গতিশীল ফটোগ্রাফি৷
এটি মূলত চলমান বস্তুর ছবি৷ কোন চলমান যানবাহন কিংবা গতিশীল কোন বস্তুই হল স্পোর্টস/গতিশীল ফটোগ্রাফি৷ এছাড়াও খেলাধুলার ছবিও স্পোর্টস/গতিশীল ফটোগ্রাফি৷ এককথায় সব গতিশীল বস্তুই স্পোর্টস/গতিশীল ফটোগ্রাফির উদাহরণ৷
৫৷ ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি৷
এটি হচ্ছে ক্ষুদ্রতম বস্তুর ছবি৷ যেকোন ছোট ছবি যেমন
পাতার উপর শিশির,পিপড়া ইত্যাদি হলো ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি৷ মূলত সকল ক্ষুদ্র বস্তুর ছবিই হল ম্যাক্রো
ফটোগ্রাফি৷
৬৷ স্ট্রিট ফটোগ্রাফি৷
এটি হচ্ছে আমাদের আশেপাশের নগর পরিবেশের রুপ৷
অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের আশেপাশে অনেক
রকম ঘটনা ঘটে এসবের ছবিই হচ্ছে স্ট্রিট ফটোগ্রাফি৷
কেমন লাগলো কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন৷
এন্ড্রোয়েড ফোনের কিছু কমন সমস্যা যার সমাধান আমরা নিজেই করব৷
এন্ড্রোয়েড ফোনের কিছু সমস্যা যা আমরা নিজেরাই ঠিক করতে পারি সেই সমস্যাগুলো নিয়ে আমি আজকে
আলোচনা করব৷
বর্তমানে প্রায় সকলেরই স্মার্টফোন আছে৷ অনেক সময়
আমাদের স্মার্টফোন গুলোতে নানারকম সমস্যা দেখা যায়৷ যার ফলে আমাদের ফোন স্লো হয়ে যায়৷ আমরা কিন্তু ইচ্ছা করলেই এসব সাধারণ সমস্যার সমাধান নিজেরাই ঠিক করতে পারি৷ তো চলুন সমস্যাগুলো এবং
সমাধান সম্পর্কে জানা যাক৷
১৷ এন্ড্রোয়েড ফোনের স্পেস৷
এন্ড্রোয়েড ফোনে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয় তা হল
এর স্পেস৷ আপনি যত দামি ফোন কেনেননা কেনো তবুও আপনার আরো বেশি জায়গার প্রয়োজন হবে৷
আপনি এন্ড্রোয়েড ফোনে নানারকম কাজ করেন এবং
বিভিন্ন এপস ব্যবহার করেন৷ এসব জিনিস আপনি
ফোন মেমরিতে না রেখে নিয়মিত এসডি কার্ডে ট্রান্সফর
করুন৷ এতে ফোন মেমরি খালি থাকবে এবং ফোন চলবে স্মুথলি৷ এরপরও অনেক এপস আছে যেগুলো
ডিলিট করার পরও সেগুলোর কিছু চেজ ফাইল ফোনে
থেকে যায় যার ফলে ফোন স্লো হয়৷ তাই চেজ ফাইল
ডিলিট করার জন্য আপনি ক্লিন মাষ্টার সিকিউরিটি ব্যবহার করতে পারেন৷
২৷ড্রপডাউন ম্যানু ব্যবহার৷
অনেক সময় দেখা যায় যে আপনি অনেক সময় ধরে কিছু এপস ব্যবহার করেছেন৷ তখন আপনি যখন এপসগুলি থেকে বের হবেন তখনও ঐই এপসগুলি
ব্যাকগ্রাউন্ড এ চলতে থাকে যার ফলে ডিভাইসের
পারফোমেন্স কমতে থাকে৷ তাই আপনারা ড্রপডাউন মেন্যু ব্যবহার করে যেই এপসগুলি বন্ধ করে দিবেন৷
৩৷ রেম বুস্টার৷
আপনার ডিভাইস এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হব রেম৷
রেম এর স্পেস যদি কম থাকে তাহলে আপনার ফোন
স্লো হয়ে যাবে৷ তাই ক্লিনমাষ্টার ব্যবহার করতে পারেন৷ তাহলে ফোন ফাষ্ট হবে৷
৪৷ চার্জ হচ্ছে না৷
অনেকসময় দেখা যায় যে আপনি চার্জারের লাইন সংযোগ দিয়েছেন কিন্তু চার্জ হচ্ছে না সেখেত্রে প্রথমে
আপনি দেখবেন যে আপনার চার্জার বা ক্যাবল ঠিক থাকে তাহলে আপনি ফোনটিকে ভালোভাবে ক্লিন
করবেন সেরকম হলে ফোনটিকে অফ করে আবার অন
করবেন৷ তাহলেই চার্জ হবে৷ আর যদি চার্জার বা ক্যাবল
নষ্ট হয় তাহলে সাধারন দোকান থেকে না কিনে যে ফোন
সেই সোরুম থেকে কিনবেন৷
৫৷ব্যাটারি লাইফ শেষ হওয়া৷
বর্তমানে একটি ফোনে যে হারে এপ্লিকেশন ব্যবহার করা
হচ্ছে এতে করে এ সমস্যাটা হবেই তারপর যদি আপনি
থ্রি-জি ব্যবহার করেন তাহলে আপনাকে দৈনিক একবার
বা দুইবার ফোনে চার্জ দিতেই হবে৷ কিন্তু আপনি যদি
ব্যাটারি ডক্টর এপসটা ব্যবহার করেন তাহলে সুবিধা
পাবেন৷
কেমন লাগল কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন৷
আলোচনা করব৷
বর্তমানে প্রায় সকলেরই স্মার্টফোন আছে৷ অনেক সময়
আমাদের স্মার্টফোন গুলোতে নানারকম সমস্যা দেখা যায়৷ যার ফলে আমাদের ফোন স্লো হয়ে যায়৷ আমরা কিন্তু ইচ্ছা করলেই এসব সাধারণ সমস্যার সমাধান নিজেরাই ঠিক করতে পারি৷ তো চলুন সমস্যাগুলো এবং
সমাধান সম্পর্কে জানা যাক৷
১৷ এন্ড্রোয়েড ফোনের স্পেস৷
এন্ড্রোয়েড ফোনে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয় তা হল
এর স্পেস৷ আপনি যত দামি ফোন কেনেননা কেনো তবুও আপনার আরো বেশি জায়গার প্রয়োজন হবে৷
আপনি এন্ড্রোয়েড ফোনে নানারকম কাজ করেন এবং
বিভিন্ন এপস ব্যবহার করেন৷ এসব জিনিস আপনি
ফোন মেমরিতে না রেখে নিয়মিত এসডি কার্ডে ট্রান্সফর
করুন৷ এতে ফোন মেমরি খালি থাকবে এবং ফোন চলবে স্মুথলি৷ এরপরও অনেক এপস আছে যেগুলো
ডিলিট করার পরও সেগুলোর কিছু চেজ ফাইল ফোনে
থেকে যায় যার ফলে ফোন স্লো হয়৷ তাই চেজ ফাইল
ডিলিট করার জন্য আপনি ক্লিন মাষ্টার সিকিউরিটি ব্যবহার করতে পারেন৷
২৷ড্রপডাউন ম্যানু ব্যবহার৷
অনেক সময় দেখা যায় যে আপনি অনেক সময় ধরে কিছু এপস ব্যবহার করেছেন৷ তখন আপনি যখন এপসগুলি থেকে বের হবেন তখনও ঐই এপসগুলি
ব্যাকগ্রাউন্ড এ চলতে থাকে যার ফলে ডিভাইসের
পারফোমেন্স কমতে থাকে৷ তাই আপনারা ড্রপডাউন মেন্যু ব্যবহার করে যেই এপসগুলি বন্ধ করে দিবেন৷
৩৷ রেম বুস্টার৷
আপনার ডিভাইস এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হব রেম৷
রেম এর স্পেস যদি কম থাকে তাহলে আপনার ফোন
স্লো হয়ে যাবে৷ তাই ক্লিনমাষ্টার ব্যবহার করতে পারেন৷ তাহলে ফোন ফাষ্ট হবে৷
৪৷ চার্জ হচ্ছে না৷
অনেকসময় দেখা যায় যে আপনি চার্জারের লাইন সংযোগ দিয়েছেন কিন্তু চার্জ হচ্ছে না সেখেত্রে প্রথমে
আপনি দেখবেন যে আপনার চার্জার বা ক্যাবল ঠিক থাকে তাহলে আপনি ফোনটিকে ভালোভাবে ক্লিন
করবেন সেরকম হলে ফোনটিকে অফ করে আবার অন
করবেন৷ তাহলেই চার্জ হবে৷ আর যদি চার্জার বা ক্যাবল
নষ্ট হয় তাহলে সাধারন দোকান থেকে না কিনে যে ফোন
সেই সোরুম থেকে কিনবেন৷
৫৷ব্যাটারি লাইফ শেষ হওয়া৷
বর্তমানে একটি ফোনে যে হারে এপ্লিকেশন ব্যবহার করা
হচ্ছে এতে করে এ সমস্যাটা হবেই তারপর যদি আপনি
থ্রি-জি ব্যবহার করেন তাহলে আপনাকে দৈনিক একবার
বা দুইবার ফোনে চার্জ দিতেই হবে৷ কিন্তু আপনি যদি
ব্যাটারি ডক্টর এপসটা ব্যবহার করেন তাহলে সুবিধা
পাবেন৷
কেমন লাগল কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন৷
5 টি গুরুত্বপূর্ণ এপস৷
৫ টি গুরুত্বপূর্ণ এপস নিয়ে আমি আজকে আলোচনা করব৷
বর্তমানে যুগে সকলেরই প্রায় স্মার্ট ফোন আছে৷এসব স্মার্ট ফোনে যদি আপনারা কিছু এপস ব্যবহার করেন তাহলে আপনারা স্মার্ট ফোন চালিয়ে আরো বেশি মজা
পাবেন৷ তো জানা যাক এপস গুলো কি কি৷
১৷ google drive suite.
গুগল ড্রাইভ একটি স্টোরেজ ভিত্তিক এপস যা যেকোন
ইউজার সম্পূর্ণ ফ্রি ভাবে ব্যবহার করতে পারে৷ সকল নতুন গ্রাহক ১৫ জিবি স্টোরেজ ফ্রি পাবে সাইন আপ
করার ফলে৷ তারপর যদি কোন গ্রাহকের আরো বেশি
স্টোরেজ এর দরকার হয় তাহলে নির্ধারিত মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে গুগল ড্রাইভ সুইট থেকে আরো বেশি স্টোরেজ কিনতে পারেন৷ গুগল ড্রাইভ সুইটের মাঝে রয়েছে গুগল ডক,গুগল সিট,গুগল স্লাইড ইত্যাদি৷ প্রফেসনাল এবং পার্সোনাল যেকোন কাজের জন্য এই এপসটি খুব ভালো৷
২৷Lost pass password Manajer.
এটি আর একটি গুরুত্বপূর্ণ এপস৷ এটি একটি পার্সওয়ার্ড ম্যানেজার এপস৷ এই এপসটির মাধ্যমে আপনি আপনার সকল লগ ইন ক্রোডেনশিয়াল গুলো
সেভ করে রাখতে পারবেন শক্তিশালী সিকরিটির মাধ্যমে৷ এই এপসটিকে আপনি এন্ড্রোয়েড ফোন এবং
কম্পিউটার উভয় জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন৷
প্লে স্টোরে অনেক এপস আছে তবুও এই এপসটি অন্য
এপস থেকে ভালো বিশেষ করে এর শক্তিশালী পার্সওয়ার্ড৷
৩৷ Zedge
আপনি যদি আপনার স্মার্টফোনের জন্য আকর্ষণীয় ওয়ালপেপার,রিং টোন,থিম খুঁজেন তাহলে তাড়াতাড়ী
জেড এপসটি ডাউনলোড করে নিন৷ এই এপসটির মধ্যে রয়েছে এইচডি ওয়ালপেপার,রিংটোন,থিম যা আপনি আপনার ফোনে ব্যবহার করতে পারবেন৷ ফোনকে নিজের মতো করে সাজাতে এটি খুব ভালো একটি এপস৷ এই এপসটি তে কাজ করার সময় কোনো
বিরক্তিকর এড শো করবে না৷ এখানে সকল সময়ে আপনি পাবেন আপডেট সব ডাউনলোড লিষ্ট৷
৪৷Google Map
যেকোন অপরিচিত জায়গা চিনে দিতে এই এপসটির কোন জুড়ি নেই৷ আপনি এর মাধ্যমে জিপিএস নেভিগেশন,ট্রাকিং থেকে শুরু করে সকল ডিরেকশন পেতে পারেন খুব সহজে৷ এটি এখন পর্যন্ত সেরা একটি
নেভিগেশন এপস হিসাবে তার জায়গা ধরে রেখেছে৷ এই এপসটি আপনার চলার পথকে সহজ করে দেবে৷
৫৷ Apk Extractor.
আমদের গেম এবং এপ্লিকেশন ডাউনলোডের সেরা মাধ্যম হলো প্লে স্টোর৷ এখান থেকে ইনস্টল করা এপসগুলো যদি আমরা আনইনস্টল করি তাহলে এপসগুলি আর কোথাও খুজে পাওয়া না৷ পরবর্তী দরকার হলে পূনরায় আমাদের ডাউনলোড করতে হয়৷
আবার যদি কোন কারনে ফোন রিসেট মারতে হয় তাহলে তো শেষ৷ apk extractor হল সেই সমস্যার সমাধান৷ এই এপসটির মাধ্যমে আপনি ডাউনলোড দেওয়া সকল এপস আলাদাভাবে মেমরীতে সেভ করতে
পারবেন৷
কোন এপসটি আপনাকে ভালো লাগল কমেন্টে অবশ্যই
জানাবেন৷
বর্তমানে যুগে সকলেরই প্রায় স্মার্ট ফোন আছে৷এসব স্মার্ট ফোনে যদি আপনারা কিছু এপস ব্যবহার করেন তাহলে আপনারা স্মার্ট ফোন চালিয়ে আরো বেশি মজা
পাবেন৷ তো জানা যাক এপস গুলো কি কি৷
১৷ google drive suite.
গুগল ড্রাইভ একটি স্টোরেজ ভিত্তিক এপস যা যেকোন
ইউজার সম্পূর্ণ ফ্রি ভাবে ব্যবহার করতে পারে৷ সকল নতুন গ্রাহক ১৫ জিবি স্টোরেজ ফ্রি পাবে সাইন আপ
করার ফলে৷ তারপর যদি কোন গ্রাহকের আরো বেশি
স্টোরেজ এর দরকার হয় তাহলে নির্ধারিত মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে গুগল ড্রাইভ সুইট থেকে আরো বেশি স্টোরেজ কিনতে পারেন৷ গুগল ড্রাইভ সুইটের মাঝে রয়েছে গুগল ডক,গুগল সিট,গুগল স্লাইড ইত্যাদি৷ প্রফেসনাল এবং পার্সোনাল যেকোন কাজের জন্য এই এপসটি খুব ভালো৷
২৷Lost pass password Manajer.
এটি আর একটি গুরুত্বপূর্ণ এপস৷ এটি একটি পার্সওয়ার্ড ম্যানেজার এপস৷ এই এপসটির মাধ্যমে আপনি আপনার সকল লগ ইন ক্রোডেনশিয়াল গুলো
সেভ করে রাখতে পারবেন শক্তিশালী সিকরিটির মাধ্যমে৷ এই এপসটিকে আপনি এন্ড্রোয়েড ফোন এবং
কম্পিউটার উভয় জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন৷
প্লে স্টোরে অনেক এপস আছে তবুও এই এপসটি অন্য
এপস থেকে ভালো বিশেষ করে এর শক্তিশালী পার্সওয়ার্ড৷
৩৷ Zedge
আপনি যদি আপনার স্মার্টফোনের জন্য আকর্ষণীয় ওয়ালপেপার,রিং টোন,থিম খুঁজেন তাহলে তাড়াতাড়ী
জেড এপসটি ডাউনলোড করে নিন৷ এই এপসটির মধ্যে রয়েছে এইচডি ওয়ালপেপার,রিংটোন,থিম যা আপনি আপনার ফোনে ব্যবহার করতে পারবেন৷ ফোনকে নিজের মতো করে সাজাতে এটি খুব ভালো একটি এপস৷ এই এপসটি তে কাজ করার সময় কোনো
বিরক্তিকর এড শো করবে না৷ এখানে সকল সময়ে আপনি পাবেন আপডেট সব ডাউনলোড লিষ্ট৷
৪৷Google Map
যেকোন অপরিচিত জায়গা চিনে দিতে এই এপসটির কোন জুড়ি নেই৷ আপনি এর মাধ্যমে জিপিএস নেভিগেশন,ট্রাকিং থেকে শুরু করে সকল ডিরেকশন পেতে পারেন খুব সহজে৷ এটি এখন পর্যন্ত সেরা একটি
নেভিগেশন এপস হিসাবে তার জায়গা ধরে রেখেছে৷ এই এপসটি আপনার চলার পথকে সহজ করে দেবে৷
৫৷ Apk Extractor.
আমদের গেম এবং এপ্লিকেশন ডাউনলোডের সেরা মাধ্যম হলো প্লে স্টোর৷ এখান থেকে ইনস্টল করা এপসগুলো যদি আমরা আনইনস্টল করি তাহলে এপসগুলি আর কোথাও খুজে পাওয়া না৷ পরবর্তী দরকার হলে পূনরায় আমাদের ডাউনলোড করতে হয়৷
আবার যদি কোন কারনে ফোন রিসেট মারতে হয় তাহলে তো শেষ৷ apk extractor হল সেই সমস্যার সমাধান৷ এই এপসটির মাধ্যমে আপনি ডাউনলোড দেওয়া সকল এপস আলাদাভাবে মেমরীতে সেভ করতে
পারবেন৷
কোন এপসটি আপনাকে ভালো লাগল কমেন্টে অবশ্যই
জানাবেন৷
Sunday, 25 November 2018
লেখালেখি করে ইনকাম করার ৫ টি ওয়েবসাইট৷
লেখালেখি করে ইনকাম করার ৫ টি ওয়েবসাইট নিয়ে আজকে আলোচনা করব৷তো শুরু করা যায়৷
বর্তমান যুগে অনলাইনে অনেক কাজের পদ্ধটি রয়েছে৷
এসব সাইটে কাজ করে ভালো টাকা ইনকাম করা যায়৷
তাই আমি আজকে সেসব সাইটের মধ্যে এমন ৫ টি সাইট নিয়ে আলোচনা করব যেগুলোতে লেখালেখি করে ইনকাম করা যায়৷
১৷The daily heckle.
সাইটটির ঠিকানা: http://thedailyheckle.net/
এই সাইটটিতে আপনি সংবাদ,খেলাধুলা,রাজনীতি,ভ্রমণ
টিভি,মিউজিক এবং বিনোদন এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটি আর্টিকেল লেখার জন্য
৩০ $ দেওয়া হবে৷
২৷ The list verse.
সাইটটির ঠিকানা:http://listverse.com/
এই সাইটে আপনি সাধারণ জ্ঞান,সমাজ,লাইফ স্টাইল
ভ্রমণ,বিনোদন এবং বিজ্ঞান এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটি আর্টিকেল লেখার জন্য
১০০$ দেওয়া হবে৷
৩৷ College humor
সাইটটির ঠিকানা:http://collegehumor.com/
এই সাইটে আপনি ব্যাঙ্গ কৌতুক,কৌতুক রসবোধ
এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটা আর্টিকেল লেখার জন্য
২৫$ দেবে৷
৪৷ The top tenz
সাইটটির ঠিকানা: http://www.toptenz.net/
এই সাইটটিতে আপনি কাল্পনিক/অদ্ভূত,লাইফ স্টাইল
ভ্রমণ,বিনোদন এবং বিজ্ঞান বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে প্রতিটা আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে
৫০$ দেবে৷
৫৷The dollar stretcher
সাইটটির ঠিকানা:http://www.stretcher.com/
এই সাইটটিতে আপনি অর্থ,খাদ্য,পরিবার,লাইফস্টাইল
এবং বাড়ি এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটা শব্দের জন্য .১০$ দেবে৷
এই ৫ টি সাইটের মধ্যে কোনটি আপনাকে ভালো
লাগলো
বর্তমান যুগে অনলাইনে অনেক কাজের পদ্ধটি রয়েছে৷
এসব সাইটে কাজ করে ভালো টাকা ইনকাম করা যায়৷
তাই আমি আজকে সেসব সাইটের মধ্যে এমন ৫ টি সাইট নিয়ে আলোচনা করব যেগুলোতে লেখালেখি করে ইনকাম করা যায়৷
১৷The daily heckle.
সাইটটির ঠিকানা: http://thedailyheckle.net/
এই সাইটটিতে আপনি সংবাদ,খেলাধুলা,রাজনীতি,ভ্রমণ
টিভি,মিউজিক এবং বিনোদন এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটি আর্টিকেল লেখার জন্য
৩০ $ দেওয়া হবে৷
২৷ The list verse.
সাইটটির ঠিকানা:http://listverse.com/
এই সাইটে আপনি সাধারণ জ্ঞান,সমাজ,লাইফ স্টাইল
ভ্রমণ,বিনোদন এবং বিজ্ঞান এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটি আর্টিকেল লেখার জন্য
১০০$ দেওয়া হবে৷
৩৷ College humor
সাইটটির ঠিকানা:http://collegehumor.com/
এই সাইটে আপনি ব্যাঙ্গ কৌতুক,কৌতুক রসবোধ
এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটা আর্টিকেল লেখার জন্য
২৫$ দেবে৷
৪৷ The top tenz
সাইটটির ঠিকানা: http://www.toptenz.net/
এই সাইটটিতে আপনি কাল্পনিক/অদ্ভূত,লাইফ স্টাইল
ভ্রমণ,বিনোদন এবং বিজ্ঞান বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে প্রতিটা আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে
৫০$ দেবে৷
৫৷The dollar stretcher
সাইটটির ঠিকানা:http://www.stretcher.com/
এই সাইটটিতে আপনি অর্থ,খাদ্য,পরিবার,লাইফস্টাইল
এবং বাড়ি এসব বিষয়ে লেখতে পারবেন৷
এখানে আপনাকে প্রতিটা শব্দের জন্য .১০$ দেবে৷
এই ৫ টি সাইটের মধ্যে কোনটি আপনাকে ভালো
লাগলো
Saturday, 24 November 2018
মোবাইল ফোনের যত্ন৷
মোবাইল ফোনের কিছু যত্ন নিয়ে আলোচনা করা হল৷
মোবাইল ফোন সকলেরই একটি অপরিহার্য উপাদান৷
আমরা যদি এই অপরিহার্য উপাদানটির ঠিকমতো যত্ন নেই তাহলে এটি বেশিদিন সুরক্ষিত থাকবে৷তো চলুন জেনে নেওয়া যাক যত্নগুলো কি কি৷
আপনি যদি উপরের নিয়মগুলো মেনে ফোন ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ফোনটিও দীর্ঘস্থায়ী হবে৷ কেমন লাগল অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন৷
মোবাইল ফোন সকলেরই একটি অপরিহার্য উপাদান৷
আমরা যদি এই অপরিহার্য উপাদানটির ঠিকমতো যত্ন নেই তাহলে এটি বেশিদিন সুরক্ষিত থাকবে৷তো চলুন জেনে নেওয়া যাক যত্নগুলো কি কি৷
- আপনারা বারবার ফোনে চার্জ দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন৷কারণ এতে ব্যাটারির আয়ু কমে যায়৷
- ফোনটি যদি পানিতে পরে যায় তাহলে তারাতারী ফোনের ব্যাটারি,সিম খুলে ফোন শুকাতে হবে৷( এখেত্রে ফোনটি চালের মধ্যে রেখে দিলে ভালো হয়৷)
- ফোনের সুরক্ষার জন্য মানানসই কভার ব্যাবহার করব৷
- ছোটদের হাতে ফোন বেশি দেব না৷
- অকারনে ফোন বেশি চালাবো না এবং গেম খেলবো না৷
- প্যান্টে ফোন রাখার সময় বেশি টাইট প্যান্টে ফোন রাখবেন না কারন এতে করে ফোন ঘষা খায়৷
- একটানা দীর্ঘক্ষন ফোন চালাবেন না৷
- ফোন গরম হলে তারাতারী ঠান্ডা করার ব্যবস্থা করবেন৷
- টার্চ ফোন হলে অযথা ফোন ঝাকাঁবেন না৷
- ফোনের ডিস্পেলেতে বেশি চাপ দিবেন না৷
- ফোনের কি-প্যাডে বেশি চাপ দিবেন না৷
- বেশি রোদের মধ্যে ফোন ব্যবহার করবেন না৷
- ফোনে ধুলাবালি ঢ়ুকলে তা পরিষ্কার করবেন৷
- মাঝে মাঝে কভার খুলে ফোন পরিষ্কার করবেন৷
- টার্চফোনের সুরক্ষায় ভালো স্কিনপেপার ব্যবহার করুন৷
- ফোন হাতে রাখার সময় সতর্কতা অবলম্বন করবেন যাতে হাত থেকে ফোন পরে না যায়৷
- অন্য ফোনের চার্জার,ইয়ারফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন৷
- ব্যাটারি নষ্ট হলে অন্য কোম্পানীর ব্যাটারি ব্যবহার করবেন না৷
- এছাড়াও মোবাইল ফোন সুরক্ষার সকল নিয়ম মেনে ফোন ব্যবহার করবেন৷
আপনি যদি উপরের নিয়মগুলো মেনে ফোন ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ফোনটিও দীর্ঘস্থায়ী হবে৷ কেমন লাগল অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন৷
ব্লগ কি?
ব্লগিং সম্পর্কে কিছু কথা নিচে দেওয়া হল৷
প্রথমেই যে কথাটি আসে তা হল ব্লগ কি? ব্লগ হল মূলত
একটি ওয়েব ডাইরি৷ যেকেউ যেকোন সময় এখানে লেখালেখি করতে পারে৷ যে, যে কাজে বেশি দক্ষ সেই
কাজের উপর লেখালেখি করতে পারে৷ সেটা হতে পারে
স্বাস্থ্য,ভ্রমণ,টেকনিকাল ইত্যাদি৷আপনি যে বিষয়ে লেখতে বেশি আগ্রহি সেই বিষয়ে লেখবেন৷
তারপর যে বিষয়টি আসে সেটি হল কিভাবে ব্লগিং করব৷ ব্লগিং করার আগে আপনাকে যেকোন একটি
ব্লগিং সাইটে একাউন্ট খুলতে হবে৷ ব্লগিং সাইটগুলো
হল: ব্লগার ডট কম,ব্লগস্পট ডট কম,ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম ইত্যাদি৷ এসব সাইটে গিয়ে আপনি প্রথমৈ একাউন্ট
তৈরি করবেন তারপর আপনার পছন্দের বিষয়ে লেখালেখি করবেন৷
তারপর যে প্রশ্নটা সবার মাঝে আসে তা হল ব্লগিং করে
কি টাকা ইনকাম করা যায়৷ হ্যাঁ ব্লগিং করে টাকা ইনকাম
করা যায়৷ কিন্তু তার জন্য আপনার লেখার মান ভালো
হতে হবে আপনার ব্লগে বেশি বেশি ভিজিটর হতে হবে৷
আপনার ব্লগে যত বেশি ভিজিটর হবে আপনার ইনকাম
তত বেশি হবে৷ এজন্য আপনি যদি দিনে একটি বা তার
বেশি ব্লগ পোষ্ট করেন তাহলে এক থেকে দুই মাসের
মধ্যেই আপনার ব্লগে প্রচুর ভিজিটর আসতে শুরু করবে৷ আর একটা কথা আপনি কখনই অন্যের লেখা
কপি করে আপনার ব্লগে উপস্থাপন করবেন না এতে করে আপনার ব্লগ বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷ আপনি যে বিষয় দিবেন তা যেন আপনার নিজের লেখা হয়৷
যখনই আপনার ব্লগে বেশি ভিজিটর হবে তখনই আপনি
বিভিন্ন কোম্পানীর এড শো করে ইনকাম করতে পারবেন ৷ এদের মধ্যে বহুল ব্যবহৃৃৃত হল গুগল এডসেন্স
আপনি গুগল এডসেন্স এ একাউন্ট খুলে সেখান থেকে
এড আপনার ব্লগে উপস্থাপন করে ইনকাম করতে
পারবেন৷
তাহলে দেরি কেন আজই একটি ব্লগিং ওয়েবসাইটখুলে
তাতে ভালো ভালো কন্টেন্ট দিয়ে ইনকাম শুরু করুন৷
সবার কেমন লাগল অব্যশই জানাবেন৷
প্রথমেই যে কথাটি আসে তা হল ব্লগ কি? ব্লগ হল মূলত
একটি ওয়েব ডাইরি৷ যেকেউ যেকোন সময় এখানে লেখালেখি করতে পারে৷ যে, যে কাজে বেশি দক্ষ সেই
কাজের উপর লেখালেখি করতে পারে৷ সেটা হতে পারে
স্বাস্থ্য,ভ্রমণ,টেকনিকাল ইত্যাদি৷আপনি যে বিষয়ে লেখতে বেশি আগ্রহি সেই বিষয়ে লেখবেন৷
তারপর যে বিষয়টি আসে সেটি হল কিভাবে ব্লগিং করব৷ ব্লগিং করার আগে আপনাকে যেকোন একটি
ব্লগিং সাইটে একাউন্ট খুলতে হবে৷ ব্লগিং সাইটগুলো
হল: ব্লগার ডট কম,ব্লগস্পট ডট কম,ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম ইত্যাদি৷ এসব সাইটে গিয়ে আপনি প্রথমৈ একাউন্ট
তৈরি করবেন তারপর আপনার পছন্দের বিষয়ে লেখালেখি করবেন৷
তারপর যে প্রশ্নটা সবার মাঝে আসে তা হল ব্লগিং করে
কি টাকা ইনকাম করা যায়৷ হ্যাঁ ব্লগিং করে টাকা ইনকাম
করা যায়৷ কিন্তু তার জন্য আপনার লেখার মান ভালো
হতে হবে আপনার ব্লগে বেশি বেশি ভিজিটর হতে হবে৷
আপনার ব্লগে যত বেশি ভিজিটর হবে আপনার ইনকাম
তত বেশি হবে৷ এজন্য আপনি যদি দিনে একটি বা তার
বেশি ব্লগ পোষ্ট করেন তাহলে এক থেকে দুই মাসের
মধ্যেই আপনার ব্লগে প্রচুর ভিজিটর আসতে শুরু করবে৷ আর একটা কথা আপনি কখনই অন্যের লেখা
কপি করে আপনার ব্লগে উপস্থাপন করবেন না এতে করে আপনার ব্লগ বন্ধ হয়ে যেতে পারে৷ আপনি যে বিষয় দিবেন তা যেন আপনার নিজের লেখা হয়৷
যখনই আপনার ব্লগে বেশি ভিজিটর হবে তখনই আপনি
বিভিন্ন কোম্পানীর এড শো করে ইনকাম করতে পারবেন ৷ এদের মধ্যে বহুল ব্যবহৃৃৃত হল গুগল এডসেন্স
আপনি গুগল এডসেন্স এ একাউন্ট খুলে সেখান থেকে
এড আপনার ব্লগে উপস্থাপন করে ইনকাম করতে
পারবেন৷
তাহলে দেরি কেন আজই একটি ব্লগিং ওয়েবসাইটখুলে
তাতে ভালো ভালো কন্টেন্ট দিয়ে ইনকাম শুরু করুন৷
সবার কেমন লাগল অব্যশই জানাবেন৷
৮ হাজার টাকার মধ্যে ৫ টি ভালো স্মার্ট ফোন ৷
৮ হাজার টাকার মধ্যে ৫ টি ভালো স্মার্ট ফোন নিয়ে আলোচনা করা হল৷
বর্তমানে স্মার্টফোনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে৷ এখন প্রায় সকলের কাছেই একটা স্মার্ট ফোন আছে৷ চাহিদার সাথে সাথে ফোন কোম্পানী গুলো ও কম দামে
ভালো ফোন তৈরি করছে৷ তো আজকে আমি সেরকম কয়েকটি কম দামে ভালো স্নার্টফোন নিয়ে আলোচনা করব৷
১৷samsung galaxy core 2.
অল্প দামে ভালো স্মার্টফোনের মধ্যে এটি খুব ভালো একটা ফোন৷
এর ডিস্পেলে-৪.৭ ইন্চি৷
রেজুলেশন-৪৮০x৮০০ পিক্সেল
প্রসেসর-কোয়াড কোর ১.২ গিগাহার্জ
অপারেটিং সিস্টেম- কিটক্যাট ভি ৪.২
রম-৪ জিবি,রেম-৭৬৮ এমবি( এক্সটারনাল মেমরীর মাধ্যমে রম বাড়ানো যাবে)
ব্যাক ক্যামে- ৫ মেগাপিক্সেল আর ফ্রন্ট ক্যামে- ০.৩
মেগাপিক্সেল৷
ব্যাটারী-২০০ মিলি আম্প্যায়ার
কালার-সাদা ও কালো
দাম:মাত্র ৭৯৯০ টাকা৷
২৷ Huawei y3
কম দামে ভালো হওয়ার কারনে হুয়াই খুব অল্প সময়ে
খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে৷ এই রকম অল্প দামে ভালো একটি ফোন হল হুয়াই ৩
এর ডিস্পেলে-৫ ইন্চি আইপিএস এলসিডি
ব্যাক ক্যামেরা- ৮ মেগিপিক্সেল এবং অটোফোকাস
ফ্রন্ট ক্যামেরা-২ মেগাপিক্সেল৷
রেম-১জিবি এবং রম-৮ জিবি
ব্যাটারি-২২০০ মিলিআম্পায়ার৷
দাম: মাত্র ৭৫৯০ টাকা৷
৩৷ Nokia asha 502
নকিয়া আশা ৫০২ ফোনটির কোয়ালিটি খুব সুন্দর৷ নোকিয়ার অন্যান্য ফোনগুলোর মতোই এই ফোনে রয়েছে আধুনিক ফিচারের ঘাটুটি৷
রেম- মাত্র ৬৪ এমবি
রম- ৪ জিবি৷
৫ মেগাপ্রিক্সেল প্রাইমারী ক্যামেরা৷
ব্যাটারি- মাত্র ১০১০ মিলিআম্পায়ার
এরকম কম ফিচারের কারনে এটি স্মার্টফোন ব্যাবহারকারিদের কাছে আকর্ষণ করা বেশ কঠিন৷
মূল্য:মাত্র ৭৮০০ টাকা
৪৷ Lava iris 60
কম দামে এটিও অনেক ভালো ফোন৷
এর ব্যাক ক্যামেরা ৫ এমপি এবং ফ্রন্ট ক্যামেরা ৫ এমপি৷
রেম-১জিবি
রম- ৮জিবি
প্রসেসর- নুগাট ভি ৭.০
ব্যাটারি- ২৫০০ মিলি আম্প্যায়ার যা এই বাজেটে অন্যন্য ফোনের চেয়ে একটু বেশি
দাম:৬৯৯০ টাকা
৫৷ walton primo NF3
এই ফোনটির বডিটি অত্যন্ত স্লিম যা সহজেই আপনার
নজর কাড়বে৷
এটির ডিস্পেলে-৬ ইন্চি
ব্যাক ক্যামেরা-৮ এমপি এবং ফ্রন্ট ক্যামেরা- ৮এমপি
রেম- ১জিবি এবং রম- ৮ জিবি
প্রসেসর- ১.৩ গিগাহার্য, ডুয়াল সিম সাপোর্ট
ওজন-১৮৬ গ্রাম
ব্যাটারি-৩৩০০ মিলি আম্পায়ার
দাম: ৭০৯৯ টাকা
কোনটি ভালো লাগল কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন৷
বর্তমানে স্মার্টফোনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে৷ এখন প্রায় সকলের কাছেই একটা স্মার্ট ফোন আছে৷ চাহিদার সাথে সাথে ফোন কোম্পানী গুলো ও কম দামে
ভালো ফোন তৈরি করছে৷ তো আজকে আমি সেরকম কয়েকটি কম দামে ভালো স্নার্টফোন নিয়ে আলোচনা করব৷
১৷samsung galaxy core 2.
অল্প দামে ভালো স্মার্টফোনের মধ্যে এটি খুব ভালো একটা ফোন৷
এর ডিস্পেলে-৪.৭ ইন্চি৷
রেজুলেশন-৪৮০x৮০০ পিক্সেল
প্রসেসর-কোয়াড কোর ১.২ গিগাহার্জ
অপারেটিং সিস্টেম- কিটক্যাট ভি ৪.২
রম-৪ জিবি,রেম-৭৬৮ এমবি( এক্সটারনাল মেমরীর মাধ্যমে রম বাড়ানো যাবে)
ব্যাক ক্যামে- ৫ মেগাপিক্সেল আর ফ্রন্ট ক্যামে- ০.৩
মেগাপিক্সেল৷
ব্যাটারী-২০০ মিলি আম্প্যায়ার
কালার-সাদা ও কালো
দাম:মাত্র ৭৯৯০ টাকা৷
২৷ Huawei y3
কম দামে ভালো হওয়ার কারনে হুয়াই খুব অল্প সময়ে
খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে৷ এই রকম অল্প দামে ভালো একটি ফোন হল হুয়াই ৩
এর ডিস্পেলে-৫ ইন্চি আইপিএস এলসিডি
ব্যাক ক্যামেরা- ৮ মেগিপিক্সেল এবং অটোফোকাস
ফ্রন্ট ক্যামেরা-২ মেগাপিক্সেল৷
রেম-১জিবি এবং রম-৮ জিবি
ব্যাটারি-২২০০ মিলিআম্পায়ার৷
দাম: মাত্র ৭৫৯০ টাকা৷
৩৷ Nokia asha 502
নকিয়া আশা ৫০২ ফোনটির কোয়ালিটি খুব সুন্দর৷ নোকিয়ার অন্যান্য ফোনগুলোর মতোই এই ফোনে রয়েছে আধুনিক ফিচারের ঘাটুটি৷
রেম- মাত্র ৬৪ এমবি
রম- ৪ জিবি৷
৫ মেগাপ্রিক্সেল প্রাইমারী ক্যামেরা৷
ব্যাটারি- মাত্র ১০১০ মিলিআম্পায়ার
এরকম কম ফিচারের কারনে এটি স্মার্টফোন ব্যাবহারকারিদের কাছে আকর্ষণ করা বেশ কঠিন৷
মূল্য:মাত্র ৭৮০০ টাকা
৪৷ Lava iris 60
কম দামে এটিও অনেক ভালো ফোন৷
এর ব্যাক ক্যামেরা ৫ এমপি এবং ফ্রন্ট ক্যামেরা ৫ এমপি৷
রেম-১জিবি
রম- ৮জিবি
প্রসেসর- নুগাট ভি ৭.০
ব্যাটারি- ২৫০০ মিলি আম্প্যায়ার যা এই বাজেটে অন্যন্য ফোনের চেয়ে একটু বেশি
দাম:৬৯৯০ টাকা
৫৷ walton primo NF3
এই ফোনটির বডিটি অত্যন্ত স্লিম যা সহজেই আপনার
নজর কাড়বে৷
এটির ডিস্পেলে-৬ ইন্চি
ব্যাক ক্যামেরা-৮ এমপি এবং ফ্রন্ট ক্যামেরা- ৮এমপি
রেম- ১জিবি এবং রম- ৮ জিবি
প্রসেসর- ১.৩ গিগাহার্য, ডুয়াল সিম সাপোর্ট
ওজন-১৮৬ গ্রাম
ব্যাটারি-৩৩০০ মিলি আম্পায়ার
দাম: ৭০৯৯ টাকা
কোনটি ভালো লাগল কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন৷
ল্যাপটপ কেনার টিপস৷
ল্যাপটপ কেনার আগে যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে৷
বর্তমানে অনেকেই ল্যাপটপ কিনছে৷ ল্যাপটপ কেনার সময় কিছু নিয়ম মেনে ল্যাপটপ কিনলে পরে আর আপসোস করতে হবে না৷ তো চলুন নিয়ম গুলো জানা
যাক৷
১৷ ল্যাপটপের আকার৷
ল্যাপটপের আকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷আপনি যদি
একজন ট্রাভেলার হন সবসময় ল্যাপটপ নিয়ে ভ্রমণ করেন তাহলে আপনার জন্য ১২,১৩ ইন্চির ল্যপটপেই
ভালো৷ কিন্তু আপনি যদি বেশিরভাগ সময় বাড়িতে কাজ করেন তাহলে আপনি ১৫,১৬ ইন্চির ল্যাপটপ নিতে পারেন৷
২৷ রেজুলেশন৷
এমন রেজুলেশন নিতে হবে যা আপনার সাথে খাপ খাইয়ে যাবে৷ রেজুলেশন একটু ভালো মানের নেয়া উচিত৷ এক্ষেত্রে ১৯২০x১০৮০ রেজুলেশন নেওয়া ভালো৷ স্কিন যদি আলো প্রতিফলন না করে তাহলে তা আলোর মধ্যে দেখা সহজ হবে৷
৩৷সিপিইউ৷
বর্তমানে বাজারে ইন্টেলের কোর আই ৩,কোর আই৪,কোর আই ৫ সিপিইউ পাওয়া যায়৷ আপনি যদি
বড় কোন কাজ করতে চান ল্যাপটপ দিয়ে তাহলে কোর আই ৭নিতে পারেন৷ এক্ষেত্রে দাম বেশি পরবে৷ আর যদি আপনি ল্যাপটপ দিয়ে বড় কোন কাজ না করেন তাহলে কোর আই ৩ বা ৫ নিতে পারেন৷ যেগুলোর দাম
তুলনামূলক কম৷
৪৷ Ram/যার্ম৷
ল্যাপটপে সাধারণত ২,৪,৮,১৬ জিবির যার্ম পাওয়া যায়৷
বেশি যার্মের ল্যাপটপের দাম বেশি পরবে৷ আপনি সর্বনিম্ন ৪ জিবির যার্ম নিবেন তাহলে আপনার ল্যাপটপ
ভালো কাজ করবে৷
৫৷হার্ডডিস্ক৷
আপনার যদি বেশি তথ্য ব্যাকআপ রাখতে হয় তাহলে আপনি ১TB নিতে পারেন৷ এছাড়াও ৫০০GB এরহার্ডডিস্ক ও পাওয়া যায় ৷ আপনার দরকার অনুযায়ী
হার্ডডিস্ক নিবেন৷
৬৷ব্যাটারি৷
বর্তমানে ব্যাটারির গায়ে ভোল্ট লেখা থাকে৷ আপনি
৪৪wh বা৫০wh এর ব্যাটারি নিবেন তাহলে ভালো সার্ভিস দেবে৷ সাধারনত ৬থেকে ৮ ঘন্টা ব্যাকআপ দেখে
নেওয়া ভালো৷
৭৷ইউএসবি৷
ল্যাপটপ কেনার সময় ইউএসবি দেখে কিনবেন৷ ইউএসবি ২ এর তুলনায় ইউএসবি ৩ ভালো সার্ভিস দেবে৷ তাই আমার মতে ৩ নেওয়াই ভালো৷
৮৷ কি-বোর্ড৷
আপনি যেরকম কি-বোর্ডে স্বাচ্ছন্দ বোধ করবেন সেরকম নিবেন৷ কোন কোন কি-বোর্ডে ব্যাকলিট আছে যা দিয়ে আপনি অন্ধকারে কি-বোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন৷
এছাড়াও আরো কিছু বিষয় যেমন ফুল সাইজের পোর্ট,
ব্লুটুট, ওয়ারলেস কানেকটর ইত্যাদি দেখে কিনবেন৷
বর্তমানে অনেকেই ল্যাপটপ কিনছে৷ ল্যাপটপ কেনার সময় কিছু নিয়ম মেনে ল্যাপটপ কিনলে পরে আর আপসোস করতে হবে না৷ তো চলুন নিয়ম গুলো জানা
যাক৷
১৷ ল্যাপটপের আকার৷
ল্যাপটপের আকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়৷আপনি যদি
একজন ট্রাভেলার হন সবসময় ল্যাপটপ নিয়ে ভ্রমণ করেন তাহলে আপনার জন্য ১২,১৩ ইন্চির ল্যপটপেই
ভালো৷ কিন্তু আপনি যদি বেশিরভাগ সময় বাড়িতে কাজ করেন তাহলে আপনি ১৫,১৬ ইন্চির ল্যাপটপ নিতে পারেন৷
২৷ রেজুলেশন৷
এমন রেজুলেশন নিতে হবে যা আপনার সাথে খাপ খাইয়ে যাবে৷ রেজুলেশন একটু ভালো মানের নেয়া উচিত৷ এক্ষেত্রে ১৯২০x১০৮০ রেজুলেশন নেওয়া ভালো৷ স্কিন যদি আলো প্রতিফলন না করে তাহলে তা আলোর মধ্যে দেখা সহজ হবে৷
৩৷সিপিইউ৷
বর্তমানে বাজারে ইন্টেলের কোর আই ৩,কোর আই৪,কোর আই ৫ সিপিইউ পাওয়া যায়৷ আপনি যদি
বড় কোন কাজ করতে চান ল্যাপটপ দিয়ে তাহলে কোর আই ৭নিতে পারেন৷ এক্ষেত্রে দাম বেশি পরবে৷ আর যদি আপনি ল্যাপটপ দিয়ে বড় কোন কাজ না করেন তাহলে কোর আই ৩ বা ৫ নিতে পারেন৷ যেগুলোর দাম
তুলনামূলক কম৷
৪৷ Ram/যার্ম৷
ল্যাপটপে সাধারণত ২,৪,৮,১৬ জিবির যার্ম পাওয়া যায়৷
বেশি যার্মের ল্যাপটপের দাম বেশি পরবে৷ আপনি সর্বনিম্ন ৪ জিবির যার্ম নিবেন তাহলে আপনার ল্যাপটপ
ভালো কাজ করবে৷
৫৷হার্ডডিস্ক৷
আপনার যদি বেশি তথ্য ব্যাকআপ রাখতে হয় তাহলে আপনি ১TB নিতে পারেন৷ এছাড়াও ৫০০GB এরহার্ডডিস্ক ও পাওয়া যায় ৷ আপনার দরকার অনুযায়ী
হার্ডডিস্ক নিবেন৷
৬৷ব্যাটারি৷
বর্তমানে ব্যাটারির গায়ে ভোল্ট লেখা থাকে৷ আপনি
৪৪wh বা৫০wh এর ব্যাটারি নিবেন তাহলে ভালো সার্ভিস দেবে৷ সাধারনত ৬থেকে ৮ ঘন্টা ব্যাকআপ দেখে
নেওয়া ভালো৷
৭৷ইউএসবি৷
ল্যাপটপ কেনার সময় ইউএসবি দেখে কিনবেন৷ ইউএসবি ২ এর তুলনায় ইউএসবি ৩ ভালো সার্ভিস দেবে৷ তাই আমার মতে ৩ নেওয়াই ভালো৷
৮৷ কি-বোর্ড৷
আপনি যেরকম কি-বোর্ডে স্বাচ্ছন্দ বোধ করবেন সেরকম নিবেন৷ কোন কোন কি-বোর্ডে ব্যাকলিট আছে যা দিয়ে আপনি অন্ধকারে কি-বোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন৷
এছাড়াও আরো কিছু বিষয় যেমন ফুল সাইজের পোর্ট,
ব্লুটুট, ওয়ারলেস কানেকটর ইত্যাদি দেখে কিনবেন৷
Friday, 23 November 2018
ছাত্র অবস্থায় অনলাইনে আয় করার কয়েকটি পথ৷
ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার কয়েকটি পথ নিয়ে আলোচনা করা হল৷
বর্তমান যুগে অনেকে অনলাইন থেকে অনেক টাকা ইনকাম করছে৷ ছাত্রছাত্রীরা ইচ্ছা করলেই তারা তাদের
অবসর কিছু সময় অনলাইনে ব্যায় করে তাদের হাতখরচের টাকা তুলতে পারে৷ তো আমি আজকে সেরকম কয়েকটি উপায় নিয়ে আলোচনা করব৷
১৷ ব্লগিং করা৷
ব্লগিং করা খুব সহজ একটি কাজ৷ যেসব সাইটগুলো থেকে ব্লগিং একাউন্ট খুলতে হয় যেসব সাইটে গিয়ে একটি একাউন্ট তৈরি করুন৷আমার মতে সবচেয়ে ভালো সাইট হলো ব্লগার ডট কম৷ এছাড়াও আরো অনেক সাইট আছে৷ যেকোন সাইটে একাউন্ট খুলতে পারেন৷ নিয়ম মেনে প্রতিদিন যদি একটি বা তার বেশি ব্লগ অন্তত দুই মাস লেখেন তাহলে আপনি হয়ে যাবেন
একজন সফল ব্লগার৷
২৷ ফ্রিলান্সিং করা৷
এটিও একটি সহজ কাজ৷ কারণ এ কাজে নেই কোন ধরা বাধা নিয়ম৷ যেকোন সময় যেকোন জায়গায় এসব
কাজ করা যায়৷ ফ্রিলান্সিং সাইটগুলো হল: odesk.com,guru.com,upwork.com etc. এসব সাইটে কাজ করলে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন৷
৩৷ আর্টিকেল লেখা৷
আর্টিকেল লেখা সহজ একটি কাজ৷ অনলাইনে আর্টিকেল লেখার অনেক সাইট রয়েছে ৷ এসব সাইটে
সাধারণ জ্ঞান,ভ্রমণ,শিক্ষা,স্বাস্থ্য ইত্যাদি বিষয়ে লেখালেখি করা হয়৷ আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সেই বিষয়ে
লেখে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন৷
৪৷ডাটা এন্ট্রি৷
বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি কাজের চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে৷ নিজের কোন কোম্পানির হয়ে বা আপনার যদি দশ বারো জন বন্ধু থাকে তাহলে আপনি তাদের দিয়ে কাজ করিয়ে কো-পরিচালনা করে আপনি কাজ করতে
পারেন৷
৪৷ গেম খেলে৷
গেম খেলা সকলেরই প্রায় একটি শখ৷ এই শখের মাধ্যমে যদি টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে কেমন হয়৷
বর্তমানে অনলাইনে অনেক গেম আছে যেগুলো খেলে
আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন৷
তো উপরের পথগুলোর মথ্যে যেকোন একটি পথে আজই কাজ শুরু করে দিন৷ তাহলে আপনি অনলাইনে
একটি ভালো মানের ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন৷
সবার কেমন লাগল কমেন্টে জানাবেন৷
বর্তমান যুগে অনেকে অনলাইন থেকে অনেক টাকা ইনকাম করছে৷ ছাত্রছাত্রীরা ইচ্ছা করলেই তারা তাদের
অবসর কিছু সময় অনলাইনে ব্যায় করে তাদের হাতখরচের টাকা তুলতে পারে৷ তো আমি আজকে সেরকম কয়েকটি উপায় নিয়ে আলোচনা করব৷
১৷ ব্লগিং করা৷
ব্লগিং করা খুব সহজ একটি কাজ৷ যেসব সাইটগুলো থেকে ব্লগিং একাউন্ট খুলতে হয় যেসব সাইটে গিয়ে একটি একাউন্ট তৈরি করুন৷আমার মতে সবচেয়ে ভালো সাইট হলো ব্লগার ডট কম৷ এছাড়াও আরো অনেক সাইট আছে৷ যেকোন সাইটে একাউন্ট খুলতে পারেন৷ নিয়ম মেনে প্রতিদিন যদি একটি বা তার বেশি ব্লগ অন্তত দুই মাস লেখেন তাহলে আপনি হয়ে যাবেন
একজন সফল ব্লগার৷
২৷ ফ্রিলান্সিং করা৷
এটিও একটি সহজ কাজ৷ কারণ এ কাজে নেই কোন ধরা বাধা নিয়ম৷ যেকোন সময় যেকোন জায়গায় এসব
কাজ করা যায়৷ ফ্রিলান্সিং সাইটগুলো হল: odesk.com,guru.com,upwork.com etc. এসব সাইটে কাজ করলে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন৷
৩৷ আর্টিকেল লেখা৷
আর্টিকেল লেখা সহজ একটি কাজ৷ অনলাইনে আর্টিকেল লেখার অনেক সাইট রয়েছে ৷ এসব সাইটে
সাধারণ জ্ঞান,ভ্রমণ,শিক্ষা,স্বাস্থ্য ইত্যাদি বিষয়ে লেখালেখি করা হয়৷ আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সেই বিষয়ে
লেখে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন৷
৪৷ডাটা এন্ট্রি৷
বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি কাজের চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে৷ নিজের কোন কোম্পানির হয়ে বা আপনার যদি দশ বারো জন বন্ধু থাকে তাহলে আপনি তাদের দিয়ে কাজ করিয়ে কো-পরিচালনা করে আপনি কাজ করতে
পারেন৷
৪৷ গেম খেলে৷
গেম খেলা সকলেরই প্রায় একটি শখ৷ এই শখের মাধ্যমে যদি টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে কেমন হয়৷
বর্তমানে অনলাইনে অনেক গেম আছে যেগুলো খেলে
আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন৷
তো উপরের পথগুলোর মথ্যে যেকোন একটি পথে আজই কাজ শুরু করে দিন৷ তাহলে আপনি অনলাইনে
একটি ভালো মানের ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন৷
সবার কেমন লাগল কমেন্টে জানাবেন৷
Thursday, 22 November 2018
ল্যাপটপে চার্জ দেওয়ার সঠিক পদ্ধটি৷
কিভাবে আপনি ল্যাপটপে চার্জ দিবেন ৷
বর্তমানে প্রায় অনেকেরই ল্যাপটপ আছে৷ ল্যাপটপ এখন আর শখের বস্তু নয়৷ এখন প্রায় সকলেরই কম বেশি ল্যাপটপ দরকার৷ অনেক সময় দেখা যায় যে আপনাদের ল্যাপটপটি কেনার কিছু দিন পর ল্যাপটপের
ব্যাটারিতে চার্জ থাকছে না৷ এই সমস্যাটা কিন্তু অধিকাংশ সময় আমাদের কারনেই হয় তাই আমরা যদি ল্যাপটপে চার্জ দেওয়ার সময় সাধারন কিছু নিয়ম মেনে
চার্জ দেন তাহলে আপনার ল্যাপটপের আয়ু বেশি হবে৷
তো নিয়মগুলো জানা যাক৷
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু
বাড়াতে একটানা চার্জার ল্যাপটপে লাগিয়ে রাখা বন্ধ করতে হবে৷ কারণ, সব সময় চার্জার লাগিয়ে রাখার অভ্যাস গড়ে তুললে ল্যাপটপের ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে
যায়৷
কানাডার ক্যাডেক্স ইলেকট্রনিকসের প্রধান নির্বাহী ইসিডোর ব্যাচমানের পরামর্শ হচ্ছে, ল্যাপটপের লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারিতে পূর্ণ চার্জ হয়ে গেলে অবশ্যই চার্জার খুলে ফেলতে হবে৷ পারলে চার্জ পরিপূর্ণ
হওয়ার আগেই আগেই তা খুলে ফেলা উচিত৷ ব্যাটারিতে সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ চার্জ করা উচিত এবং
এরপর ৪০ শতাংশ খরচ করে তারপর আবার চার্জ দিলে ব্যাটারি সবচেয়ে ভালো থাকবে৷
ব্যাচম্যান আরো জানান, ব্যাটারির চার্জ দেওয়া ও চার্জ
খালি করার বিষয়টি নিয়মিত ঘটলেই কেবল ব্যাটারির আয়ু বাড়তে পারে৷ ব্যাটারিতে পূর্ণ চার্জ দিলে ব্যাটারি খালি হতে সময় লাগে আর অতিরিক্ত চার্জে ব্যাটারির
কোষগুলোর ধীরে ধীরে চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা কমে
যায়৷ অতিরিক্ত চার্জে ব্যাটারির কোষগুলো ফুলে যায়৷
এবং ব্যাটারি নষ্ট হয়৷ ল্যাপটপের ব্যাটারি বিশেষজ্ঞদের
পরামর্শ হচ্ছে,ব্যাটারি আইকনের দিকে তাকিয়ে ৮০ শতাংশ চার্জ হলে চার্জার খুলে ফেলা উচিত আবার চার্জ ৪০ শতাংশের নিচে চলে এলে চার্জার লাগানো যেতে পারে৷
ব্যাচম্যান জানিয়েছে,তাঁর প্রতিষ্ঠানের স্পনসর করা ব্যাটারি ইউনিভার্সিটি নামের একটি সাইট থেকে ল্যাপটপে চার্জ দেওয়ার নিয়মকানুন সহ নানা তথ্য জানতে পারবেন৷
সাইটটির লিংক হল: http://batteryuniversity.com/
মোটামুটি এসব নিয়ম মেনে চললেই আপনার ব্যাটারিটি
হবে দীর্ঘস্থায়ী৷ কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন৷
বর্তমানে প্রায় অনেকেরই ল্যাপটপ আছে৷ ল্যাপটপ এখন আর শখের বস্তু নয়৷ এখন প্রায় সকলেরই কম বেশি ল্যাপটপ দরকার৷ অনেক সময় দেখা যায় যে আপনাদের ল্যাপটপটি কেনার কিছু দিন পর ল্যাপটপের
ব্যাটারিতে চার্জ থাকছে না৷ এই সমস্যাটা কিন্তু অধিকাংশ সময় আমাদের কারনেই হয় তাই আমরা যদি ল্যাপটপে চার্জ দেওয়ার সময় সাধারন কিছু নিয়ম মেনে
চার্জ দেন তাহলে আপনার ল্যাপটপের আয়ু বেশি হবে৷
তো নিয়মগুলো জানা যাক৷
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু
বাড়াতে একটানা চার্জার ল্যাপটপে লাগিয়ে রাখা বন্ধ করতে হবে৷ কারণ, সব সময় চার্জার লাগিয়ে রাখার অভ্যাস গড়ে তুললে ল্যাপটপের ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়ে
যায়৷
কানাডার ক্যাডেক্স ইলেকট্রনিকসের প্রধান নির্বাহী ইসিডোর ব্যাচমানের পরামর্শ হচ্ছে, ল্যাপটপের লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারিতে পূর্ণ চার্জ হয়ে গেলে অবশ্যই চার্জার খুলে ফেলতে হবে৷ পারলে চার্জ পরিপূর্ণ
হওয়ার আগেই আগেই তা খুলে ফেলা উচিত৷ ব্যাটারিতে সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ চার্জ করা উচিত এবং
এরপর ৪০ শতাংশ খরচ করে তারপর আবার চার্জ দিলে ব্যাটারি সবচেয়ে ভালো থাকবে৷
ব্যাচম্যান আরো জানান, ব্যাটারির চার্জ দেওয়া ও চার্জ
খালি করার বিষয়টি নিয়মিত ঘটলেই কেবল ব্যাটারির আয়ু বাড়তে পারে৷ ব্যাটারিতে পূর্ণ চার্জ দিলে ব্যাটারি খালি হতে সময় লাগে আর অতিরিক্ত চার্জে ব্যাটারির
কোষগুলোর ধীরে ধীরে চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা কমে
যায়৷ অতিরিক্ত চার্জে ব্যাটারির কোষগুলো ফুলে যায়৷
এবং ব্যাটারি নষ্ট হয়৷ ল্যাপটপের ব্যাটারি বিশেষজ্ঞদের
পরামর্শ হচ্ছে,ব্যাটারি আইকনের দিকে তাকিয়ে ৮০ শতাংশ চার্জ হলে চার্জার খুলে ফেলা উচিত আবার চার্জ ৪০ শতাংশের নিচে চলে এলে চার্জার লাগানো যেতে পারে৷
ব্যাচম্যান জানিয়েছে,তাঁর প্রতিষ্ঠানের স্পনসর করা ব্যাটারি ইউনিভার্সিটি নামের একটি সাইট থেকে ল্যাপটপে চার্জ দেওয়ার নিয়মকানুন সহ নানা তথ্য জানতে পারবেন৷
সাইটটির লিংক হল: http://batteryuniversity.com/
মোটামুটি এসব নিয়ম মেনে চললেই আপনার ব্যাটারিটি
হবে দীর্ঘস্থায়ী৷ কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন৷
বাংলাদেশের ৫টি কম দামের ল্যাপটপ৷
বাংলাদেশের ৫টি কম দামের ল্যাপটপ নিয়ে আলোচনা করা হল৷যেগুলোর দাম ৩৫০০০ হাজারের মধ্যে৷
১৷প্রথম যে ল্যাপটপ টি রয়েছে সেটি হল acer . নিচে এর
কনফিগারেশন গুলো দেওয়া হল৷
acer aspire ES1-533
processor-intel celeron N3350 (2.4GHz)
HDD-500GB,RAM-4GB DDR3L
Graphics-intel HD LED+LCD
Web camera-720p HD, color- black
battery-li-lion ( upto 4.5 hours )
windows- free dos and 02 years warranty.
PRICE-ONLY 21000 TK
২৷এরপর যে ল্যাপটপটি রয়েছে সেটি হল acer. নিচে এর কনফিগারেশন গুলো দেওয়া হল৷
acer aspire ES1-132
processor-intel pentium N4200 (2.5 GHz)
HDD-500GB, RAM-4GB DDR3L
Graphics-intel HD graphics 505
Display-11.1" HD LED TFT,
WEB CAMERA-720P HD, color- Black
Battery-li-lion battery ( upto 5 hours)
windows- FREE DOSS and 02 years warranty
PRICE- ONLY 24000TK
৩৷এরপর যে ল্যাপটপটির কথা বলবো সেটি হল Dell.
নিচে এর কনফিগারেশন গুলো দেওয়া হল৷
Dell inspiron n5455
processor-AMD Dual core E2-7110 (1.8 GHz )
HDD-500GB,RAM-4GB DDR3
Graphics-AMD radeni E2 Graphich
Display-14" HD LED
Web camera- 720p DOS,color- Black
Battery-li-lion (upto 5 hours)
windows-Free DOS and 02 years warraty.
PRICE-ONLY 24000 TK
৪৷তারপর যে ল্যাপটপটির কথা বলবো সেটি হল acer.
নিচে এর কনফিগারেশনগুলো দেওয়া হল৷
Acer aspire E5-474
Processor- intel core i3 6th (2.30 GHz)
HDD-1TB, RAM- 4GB DDR3L
Graphics-intel HD Graphics 520
Display-14"HD LED TFT
Web camera- 720p HD, c
color-black,red,blue.
Battery-li-lion battery (upto 5.5 hours)
windows- Free DOS And 02 years warranty
PRICE-ONLY 31000 TK
৫৷তারপর যে ল্যাপটপটির কথা বলবো সেটি হল HP.
নিচে এর কনফিগারেশনগুলো দেওয়া হল৷
HP 240 G5
Processor-intel core i3 6th (2.00GHz)
HDD-1TB,RAM-4GB DDR4L
Graphics- intel HD display
Web camera-720" HD display
color-black,blue
Battery-li-lion battery upto (5.5 hours)
windows-Free DOS and 02 years warranty.
PRICE-ONLY 32000TK
সবার কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন৷
১৷প্রথম যে ল্যাপটপ টি রয়েছে সেটি হল acer . নিচে এর
কনফিগারেশন গুলো দেওয়া হল৷
acer aspire ES1-533
processor-intel celeron N3350 (2.4GHz)
HDD-500GB,RAM-4GB DDR3L
Graphics-intel HD LED+LCD
Web camera-720p HD, color- black
battery-li-lion ( upto 4.5 hours )
windows- free dos and 02 years warranty.
PRICE-ONLY 21000 TK
২৷এরপর যে ল্যাপটপটি রয়েছে সেটি হল acer. নিচে এর কনফিগারেশন গুলো দেওয়া হল৷
acer aspire ES1-132
processor-intel pentium N4200 (2.5 GHz)
HDD-500GB, RAM-4GB DDR3L
Graphics-intel HD graphics 505
Display-11.1" HD LED TFT,
WEB CAMERA-720P HD, color- Black
Battery-li-lion battery ( upto 5 hours)
windows- FREE DOSS and 02 years warranty
PRICE- ONLY 24000TK
৩৷এরপর যে ল্যাপটপটির কথা বলবো সেটি হল Dell.
নিচে এর কনফিগারেশন গুলো দেওয়া হল৷
Dell inspiron n5455
processor-AMD Dual core E2-7110 (1.8 GHz )
HDD-500GB,RAM-4GB DDR3
Graphics-AMD radeni E2 Graphich
Display-14" HD LED
Web camera- 720p DOS,color- Black
Battery-li-lion (upto 5 hours)
windows-Free DOS and 02 years warraty.
PRICE-ONLY 24000 TK
৪৷তারপর যে ল্যাপটপটির কথা বলবো সেটি হল acer.
নিচে এর কনফিগারেশনগুলো দেওয়া হল৷
Acer aspire E5-474
Processor- intel core i3 6th (2.30 GHz)
HDD-1TB, RAM- 4GB DDR3L
Graphics-intel HD Graphics 520
Display-14"HD LED TFT
Web camera- 720p HD, c
color-black,red,blue.
Battery-li-lion battery (upto 5.5 hours)
windows- Free DOS And 02 years warranty
PRICE-ONLY 31000 TK
৫৷তারপর যে ল্যাপটপটির কথা বলবো সেটি হল HP.
নিচে এর কনফিগারেশনগুলো দেওয়া হল৷
HP 240 G5
Processor-intel core i3 6th (2.00GHz)
HDD-1TB,RAM-4GB DDR4L
Graphics- intel HD display
Web camera-720" HD display
color-black,blue
Battery-li-lion battery upto (5.5 hours)
windows-Free DOS and 02 years warranty.
PRICE-ONLY 32000TK
সবার কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন৷
কিভাবে আপনি একটি সুন্দর ছবি তুলবেন৷
সুন্দর ছবি তোলার কিছু নিয়ম৷
বর্তমান বিশ্বে প্রায় সকলেই কম বেশি ছবি তুলতে আগ্রহি৷ অনেকের dslr আছে আর dslr না থাকলে ও হয়ত একটা স্মার্ট ফোন আছে৷ বর্তমানে স্মাটফোন গুলোতেও অনেক ভালো মানের ক্যামেরা দেওয়া হয়৷ মানুষ শখের বসে বা বিভিন্ন কারনেই ছবি তুলে থাকে৷ আপনারা যদি ছবি তোলার সময় সাধারণ কিছু নিয়ম মেনে ছবি উঠান তাহলে আপনার ছবিটিও হবে সুন্দর এবং আকর্ষণীয়৷ আপনি যদি ছবি উঠান এবং দেখেন যে ছবিটি ভালো হয়নি তাহলে কেমন লাগবে৷ আর যদি
ছবি তোলার পর ছবিটি সকলের প্রশংসা পায় তাহলে ভাবুন কেমন লাগবে ৷ তাই আমি আপনাদের সাথে আজকে এমন কিছু সাধারণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো মেনে চললে আপনার ছবিও অন্যের প্রশংসা পাবে তো চলুন নিয়মগুলো শুরু করা যাক:
প্রথমেই আপনি যে বিষয়ে খেয়াল রাখবেন তা হল পর্যাপ্ত আলো ৷ কারণ একটা ছবি ভালো খারাপের অনেকটা আলোর উপর নির্ভর করে৷ কম আলোতে ছবি ভালো হয় না ৷ একটা ছবি তোলার সময় যদি ছবির আশে পাশে পর্যাপ্ত আলো থাকে তাহলে ছবিটি ভালো হবে ৷ তাই যেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো আছে সেখানে আমরা ছবি তুলবো ৷
ছবি তোলার সময় প্রকৃৃতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ৷ প্রকৃৃতির উপরেও ছবির সৌন্দর্য অনেকটা নির্ভর করে৷ ছবির সাথে প্রকৃৃতি যত সুন্দর হবে ছবির সৌন্দর্য ততবৃদ্ধি পাবে৷
আমরা বিভিন্ন জায়গা পরীক্ষা করে দেখবো কোথা থেকে ছবিটি ভালো হয় ৷ ধরুন আপনি যে জায়গা থেকে
ছবি তুলতে চাচ্ছেন দেখা গেল যে তার একটু সামনে পিছনে ডানে বামে গেলে ছবিটি আরো ভালো হয়৷ তাই ছবি তোলার আগে বিভিন্ন জায়গা পর্যবেক্ষণ করব৷
আর ছবি তোলার সময় আমরা চেষ্টা করব আমাদের হাত যেন না কাপে৷ কারণ ক্যামেরা স্তির থাকলে ছবি অনেক সুন্দর হয়৷ এজন্য আপনারা ক্যামেরা স্টিকও ব্যাবহার করতে পারেন ৷
ছবি তোলার সময় ছবির মূলবস্তু কখনও মাঝে রাখবেন না৷মূলবস্তু ডানে বামে সরিয়ে ছবি তুলবেন ৷ আমরা যদি কোন মানুষের ছবি তুলি তাহলে মানুষ যে দিকে তাকিয়ে থাকবে সেই দিকে বেশী জায়গা রাখবো ফোন দিয়ে ছবি তুললে জুম করব না কারণ ফোনে জুম করে ছবি
তুললে ছবিটি খারাপ হবে৷
মোটামুটি এসব নিয়ম মেনে ছবি উঠালে আপনার ছবিটি
অনেক সুন্দর হবে৷ কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন৷
বর্তমান বিশ্বে প্রায় সকলেই কম বেশি ছবি তুলতে আগ্রহি৷ অনেকের dslr আছে আর dslr না থাকলে ও হয়ত একটা স্মার্ট ফোন আছে৷ বর্তমানে স্মাটফোন গুলোতেও অনেক ভালো মানের ক্যামেরা দেওয়া হয়৷ মানুষ শখের বসে বা বিভিন্ন কারনেই ছবি তুলে থাকে৷ আপনারা যদি ছবি তোলার সময় সাধারণ কিছু নিয়ম মেনে ছবি উঠান তাহলে আপনার ছবিটিও হবে সুন্দর এবং আকর্ষণীয়৷ আপনি যদি ছবি উঠান এবং দেখেন যে ছবিটি ভালো হয়নি তাহলে কেমন লাগবে৷ আর যদি
ছবি তোলার পর ছবিটি সকলের প্রশংসা পায় তাহলে ভাবুন কেমন লাগবে ৷ তাই আমি আপনাদের সাথে আজকে এমন কিছু সাধারণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো মেনে চললে আপনার ছবিও অন্যের প্রশংসা পাবে তো চলুন নিয়মগুলো শুরু করা যাক:
প্রথমেই আপনি যে বিষয়ে খেয়াল রাখবেন তা হল পর্যাপ্ত আলো ৷ কারণ একটা ছবি ভালো খারাপের অনেকটা আলোর উপর নির্ভর করে৷ কম আলোতে ছবি ভালো হয় না ৷ একটা ছবি তোলার সময় যদি ছবির আশে পাশে পর্যাপ্ত আলো থাকে তাহলে ছবিটি ভালো হবে ৷ তাই যেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো আছে সেখানে আমরা ছবি তুলবো ৷
ছবি তোলার সময় প্রকৃৃতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ৷ প্রকৃৃতির উপরেও ছবির সৌন্দর্য অনেকটা নির্ভর করে৷ ছবির সাথে প্রকৃৃতি যত সুন্দর হবে ছবির সৌন্দর্য ততবৃদ্ধি পাবে৷
আমরা বিভিন্ন জায়গা পরীক্ষা করে দেখবো কোথা থেকে ছবিটি ভালো হয় ৷ ধরুন আপনি যে জায়গা থেকে
ছবি তুলতে চাচ্ছেন দেখা গেল যে তার একটু সামনে পিছনে ডানে বামে গেলে ছবিটি আরো ভালো হয়৷ তাই ছবি তোলার আগে বিভিন্ন জায়গা পর্যবেক্ষণ করব৷
আর ছবি তোলার সময় আমরা চেষ্টা করব আমাদের হাত যেন না কাপে৷ কারণ ক্যামেরা স্তির থাকলে ছবি অনেক সুন্দর হয়৷ এজন্য আপনারা ক্যামেরা স্টিকও ব্যাবহার করতে পারেন ৷
ছবি তোলার সময় ছবির মূলবস্তু কখনও মাঝে রাখবেন না৷মূলবস্তু ডানে বামে সরিয়ে ছবি তুলবেন ৷ আমরা যদি কোন মানুষের ছবি তুলি তাহলে মানুষ যে দিকে তাকিয়ে থাকবে সেই দিকে বেশী জায়গা রাখবো ফোন দিয়ে ছবি তুললে জুম করব না কারণ ফোনে জুম করে ছবি
তুললে ছবিটি খারাপ হবে৷
মোটামুটি এসব নিয়ম মেনে ছবি উঠালে আপনার ছবিটি
অনেক সুন্দর হবে৷ কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন৷
Wednesday, 21 November 2018
Android phone এর গুরুত্বপূর্ণ ৫ টি সেটিংস৷
আজকে android phone এর গুরুত্বপূর্ণ ৫টি সেটিংস নিয়ে আলোচনা করব৷
প্রথমে আপনি ফোনের সেটিংস এ যাবেন৷ তারপর আপনাকে আপনার ফোনের developer option চালু করতে হবে৷ কোন কোন ফোনে এমনিটেই চালু থাকে৷ আর আপনার ফোনে যদি চালু না থাকে তাহলে তাহলে
আপনি ফোনের সেটিংস থেকে about phone এ যাবেন৷
তারপর software information এ যাবেন৷ তারপর
build number এ কয়েকবার ক্লিক করবেন৷ তারপর দেখবেন সেটিংস এ developer option এসে গেছে৷
প্রথমে আপনি ফোনের সেটিংস এ যাবেন৷ তারপর আপনাকে আপনার ফোনের developer option চালু করতে হবে৷ কোন কোন ফোনে এমনিটেই চালু থাকে৷ আর আপনার ফোনে যদি চালু না থাকে তাহলে তাহলে
আপনি ফোনের সেটিংস থেকে about phone এ যাবেন৷
তারপর software information এ যাবেন৷ তারপর
build number এ কয়েকবার ক্লিক করবেন৷ তারপর দেখবেন সেটিংস এ developer option এসে গেছে৷
Subscribe to:
Posts (Atom)